Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সোনালী ব্যাংক এর ঋন তথ্য

 

দেশের কৃষি খাত উন্নয়নে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর বিভিন্ন ঋণ কর্মসূচী (পল্লী ঋণ বিভাগ)

কৃষক/কৃষি উৎপাদন সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাদের জন্য পল্লী ঋণ বিভাগ কর্তৃক বিভিন্ন ঋণ কর্মসূচীঃ

দেশের কৃষি খাতকে সমৃদ্ধকরণ তথা গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নসহ সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিকাশ সাধনে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড বর্তমানে ১২০৪টি শাখার বিশাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সারাদেশে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ দেশের দরিদ্র ও অবহেলিত কৃষককূলের ভাগ্য উন্নয়নে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড প্রয়োজনের নিরীখে/সময়ের চাহিদার প্রেক্ষিতে বিভিন্ন ধরনের ঋণ কর্মসূচী চালু করে লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের সেবা প্রদান করে আসছে।তাছাড়া প্রাকৃতিক দূর্যোগ যেমনঃ- বন্যা, জলোচ্ছাস, ঘূর্নিঝড়, অতিবৃষ্টি/অনাবৃষ্টি, খরা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রন বহির্ভূত প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন ঋণ কর্মসূচী/সুবিধাদি দিয়ে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড মানবিক সেবা ও সহযোগিতা প্রদান করে আসছে। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড দেশের কৃষি খাতকে সুদৃঢ়করনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প ঋণ কর্মসূচী গ্রহণ করে নব নব উদ্যোক্তা সৃষ্টি করছে এবং উদ্যোক্তাগণ কৃষি খাতে তাঁদের মেধার বিকাশ ঘটিয়ে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

ঋণ কর্মসূচীসমূহঃ
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড বর্তমানে নিম্নবর্ণিত ঋণ কর্মসূচীর মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেঃ

১.০০ বিশেষ কৃষি ঋণ কর্মসূচী(এসএসিপি)

১) উদ্দেশ্যঃ

জাতীয় কৃষি নীতির আলোকে সকল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে জাতিকে খাদ্যে স্বনির্ভর করে তোলা এবং সবার জন্য একটি নির্ভরযোগ্য খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার সরকারী প্রয়াস বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৭৭ সালে প্রবর্তিত বিশেষ কৃষি ঋণ কর্মসূচীর আওতায় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড সকল প্রকার শস্য উৎপাদনবৃদ্ধিতে ক্ষুদ্র, প্রান্তিক, বর্গাচাষী কৃষকদের মধ্যে(৫.০০ একর পর্যন্ত) ক্রমবর্ধমান হারে জামানতবিহীন ঋণ প্রদান করে আসছে। বতমানে সারাদেশে ৬৪টি জেলার ৩৯৪টি উপজেলার ১৬৩৯টি ইউনিয়নে ৭০৭টি শাখার মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রবর্তিত লীড ব্যাংক পদ্ধতিতে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শস্য ঋণ প্রদান করছে। সম্প্রতি বাউকুল/আপেলকুল, স্ট্রবেরী, মাশরুম, আগর ইত্যাদি শস্য উৎপাদনেরজন্য ঋণ প্রদান করা হচ্ছ|

০২) ঋণসীমাঃ

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একজন কৃষক সর্বোচ্চ ১৫ বিঘা পর্যন্ত (৫.০০ একর অথবা ২.০০ হেক্টর) শস্য উৎপাদনের জন্য ঋণ সুবিধা পেতে পারে।কিন্তু ইক্ষু এবং আলু চাষের জন্য সর্বোচ্চ ২.৫০ একর পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পেতে পারে|

০৩) মেয়াদঃ

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সরবরাহকৃত ফসল উৎপাদন ও ঋণ পরিশোধসূচী অনুযায়ী|

০৪)আবর্তন শীল শস্য ঋণঃ

০৩(তিন) বছর মেয়াদে আবর্তনশীল শস্যঋণ কর্মসূচী চালু করা হয়েছে। এ কর্মসূচীর আওতায় প্রথম আবেদন ও দলিলায়নের মাধ্যমে ঋণ গ্রহণের পর শুধুমাত্র ১ম দুই বছর সুদের টাকা পরিশোধ করলেই পরবর্তী বছরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঋণটি নবায়িত হবে|

০৫) বর্গাচাষীঃ

ঋণঃ জমির মালিকের গ্যারান্টি ব্যতিরেকে সহজ শর্তে বর্গাচাষীদের কৃষি ঋণ কার্যক্রম চালু করা হয়েছে|

০৬) সুদের হারঃ

বার্ষিক ১০% সরল সুদে। তবে ডাল, তৈলবীজ, মসলা জাতীয় ফসল ও ভুট্টার জন্য বার্ষিক ৪% সরল সুদে|

২.০০ পুকুরে মস্য চাষ ঋণ কর্মসূচীঃ

১৯৭৭ সালে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কর্তৃক পুকুরে মৎস্য চাষ ঋণ কর্মসূচী চালু করা হয় এবং পরবর্তীতে সময়ের চাহিদার প্রেক্ষিতে ১৯৯৫ সালে পুনরায় নতুন আঙ্গিকে ক্রেডিট নর্মসহ এ ঋণ কর্মসূচী ২০০(দুইশত) টি নির্বাচিত শাখার মাধ্যমে সম্প্রসারন করা হয়|

০১) উদ্দেশ্যঃ

হাজা-মজা পুকুর সংস্কারসহ বিদ্যমান পুকুরে সহজশর্তে ঋণ দিয়ে মৎস্য চাষে উৎসাহিত করে মৎস্য সম্পদের উন্নয়ন|

০২) ঋণসীমাঃ

সর্বোচ্চ ঋণসীমা ৫.০০(পাঁচ) লক্ষটাকা ।

০৩) মেয়াদঃ

সর্বোচ্চ ৩(তিন) বৎসর|

০৪) ইকুইটিঃ

প্রকল্পের অনাবর্তক ব্যয়ের ন্যূনতম ৫০% এবং আবর্তক ব্যয়ের ৩০% অর্থ উদ্যোক্তাকে বহন করতে হবে|

০৫) সুদের হারঃ

বার্ষিক ১২% সরল সুদে|

৩.০০ শস্য বহির্ভূত কৃষি/অ-কৃষি (Farming & off-farming) ঋণ কর্মসূচীঃ

১) উদ্দেশ্যঃ

দেশের বৃহত্তর কর্মক্ষমজনগোষ্টিকে অধিকতর কর্মমূখী করে গড়ে তোলা, উপার্জন বৃদ্ধির মাধ্যমে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন, বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে উৎসাহিতকরণ, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, আমদানী হ্রাসকরণ, ক্ষুদ্রাকারশিল্প খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি তথা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। ১৯৯৪ সালে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর সমগ্র শাখার মাধ্যমে শস্য বহির্ভূত কৃষি এবং অ-কৃষি(Farming & off-farming)ঋণ কর্মসূচী চালূ করা হয়|

০২) কৃষি/অ-কৃষি ঋণ কর্মসূচীর খাত/ উপ-খাত সমূহঃ

ক)হালেরগরু/মহিষ ক্রয়; খ)গবাদি পশু মোটাতাঁজাকরণ; গ) দুগ্ধ খামার স্থাপন; ঘ) ছাগলের খামার স্থাপন; ঙ)হাঁস-মুরগীর খামার স্থাপন; চ)সকল ধরনের হ্যাচারী ; ছ)মৎস্য খামার/পুকুরে মৎস্য চাষ ; জ)চিংড়ী চাষ ; ঝ)উদ্যানঃ নার্সারী, কলা চাষ, আনারস চাষ, পেঁপে চাষ, নারিকেল চাষ ; ঞ)ফুল চাষ; ট) আম্রকুঞ্জ উন্নয়ন;ঠ)বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপনও কেঁচো  কম্পোস্ট সার ইত্যাদি|

০৩) ঋণসীমাঃ

সর্বোচ্চ ১৫.০০ (পনের) লক্ষ টাকা|

০৪) মেয়াদঃ

সর্বোচ্চ ৩(তিন) বৎসর|

০৫) ইকুইটিঃ

প্রকল্পের অনাবর্তক ব্যয়ের ন্যূনতম ৫০% এবং আবর্তক ব্যয়ের ৩০% অর্থ উদ্যোক্তাকে বহন করতে হবে।

০৬) সুদের হারঃ

বার্ষিক ১১% সরল সুদে।

৪.০০ মিল এলাকায় ইক্ষু চাষ ঋণ কর্মসূচীঃ

 

০১) ঋণসীমাঃ

প্রকল্পের প্রকৃতি ও প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে|

০২) পরিশোধের মেয়াদকালঃ

সর্বোচ্চ ২(দুই) বৎসর|

০৩)সুদের হারঃ

বার্ষিক ১০% সরল সুদে|

৫.০০ বিশেষ বিনিয়োগ কর্মসূচীঃ

০১) উদ্দেশ্যঃ

দেশের গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নকল্পে স্বল্পবিত্ত জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধি ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে এবং দেশে খাদ্য ঘাটতি, প্রোটিন ও শিশু খাদ্য ঘাটতি পূরণ। ১৯৯৩ সালে এ কর্মসূচী চালু করা হয়। বর্তমানে নির্বাচিত ২৩৬টি শাখার মাধ্যমে এ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে|

০২) বিশেষ বিনিয়োগ কর্মসূচীর আওতায় খাতসমূহঃ

ক) দুগ্ধ খামার;

খ) হাঁস-মুরগীর খামার;

গ) মৎস্য চাষ;

ঘ)গরু মোটাতাজা করণ;

ঙ) ভেঁড়া/ছাগলের খামার;

চ) কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র স্থাপন;

ছ) গবাদি পশুর খাদ্য উৎপাদন কেন্দ্র|

 

০৩) ঋণসীমাঃ

সর্বোচ্চ ৫.০০(পাঁচ) লক্ষ টাকা|

০৪) মেয়াদঃ

ঋণের প্রকৃতি অনুযায়ী পরিশোধকাল ১(এক) থেকে সর্বোচ্চ ৩(তিন) বৎসর পর্যন্ত|

০৫) ইকুইটিঃ

মোট প্রকল্প ব্যয়ের কমপক্ষে ২০% উদ্যোক্তাকে বহন করতে হবে|

০৬) সুদের হারঃ

বার্ষিক ১২% সরল সুদে|

৬.০০ সামাজিক বনায়ন ঋণ কর্মসূচীঃ

দূষনমুক্ত সজীব, সুন্দর ও নির্মল পরিবেশরক্ষায় বৃক্ষেরকোন বিকল্প নেই। পরিবেশরক্ষায় অধিকতর সহায়ক ভূমিকা পালনের জন্য সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কর্তৃক কৃষি খাতে সামাজিক বনায়ন ঋণ কর্মসূচী নামীয় একটি মেয়াদী ঋণ কর্মসূচী ২০০৪ সালেশুরু করা হয়।

০১) উদ্দেশ্যঃ

ক) দেশের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যসুরক্ষাকরা ;
খ) কৃষি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি উৎসাহিত করা ;
গ) পতিত/অনাবাদি এবং কম-আবাদি জমিতে বড় আকারে বনজ/ ফলজ/ঔষধি বাগান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা ;
ঘ) স্বল্প পুঁজির লোকদের উপার্জন বৃদ্ধির মাধ্যমে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন করা ;
ঙ) আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তথা দেশের বেকার/কর্মহীন লোকদের জন্য অধিক হারে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা।

০২) বিনিয়োগ খাতঃ

বিভিন্ন ধরনের বনজ/ফলজ/ঔষধি গাছের সমন্বয়ে ছোট/মাঝারী/বৃহৎ আকারের বাগান প্রতিষ্ঠা|

০৩) ঋণসীমাঃ

ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ১৫.০০(পনের) লক্ষ টাকা। তবে এ অংকের বেশী ঋণসীমা প্রধান কার্যালয় কর্তৃক নিষ্পত্তিযোগ্য|

০৪) পরিশোধের মেয়াদকালঃ

ঋণ পরিশোধের মেয়াদ হবে ১৫(পনের) থেকে সর্বোচ্চ ২০(বিশ) বৎসর। বনজ বনায়নের ক্ষেত্রে ১০(দশ) বৎসর এবং ফলজ বনায়নের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ) বৎসর। রেয়াতি সময় (গ্রেস পিরিয়ড) বিবেচনা করা হয়। বনজ বনায়নের ক্ষেত্রে ১০(দশ)টি ষান্মাষিক এবং ফলজের ক্ষেত্রে ২০(বিশ)টি ষান্মাষিক কিস্তিতে ঋণের বকেয়া পরিশোধযোগ্য হবে|

০৫) ইকুইটিঃ

মোট উৎপাদন খরচের ২০% উদ্যোক্তাকে বহন করতে হবে এবং অবশিষ্ট ৮০% ব্যাংক ঋণ প্রদান করা হবে|

০৬) সুদের হারঃ

বার্ষিক ১০% সরল সুদে|

৭.০০ কৃষি খামার ঋণ কর্মসূচীঃ

দেশজুড়ে অধিকহারে কৃষিজ শিল্প গড়ে তোলার মাধ্যমে শহর ও গ্রাম উভয় এলাকায় সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তার মাধ্যমে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৯৩ সালে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কর্তৃক এ ঋণ কর্মসূচী চালু করা হয়।

০১) উদ্দেশ্যঃ

ক) কর্মক্ষম লোকদের উপার্জন বৃদ্ধির মাধ্যমে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন
খ) আমিষজাতীয় খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি
গ) কৃষিজ শিল্পখাতে বিনিয়োগ উৎসাহিত করা
ঘ) অধিক হারে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি
ঙ) উৎপাদনক্ষম কৃষিজ শিল্প ইউনিটগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম সুসংহতকরণ/ প্রসারিত/বৃদ্ধিকরণ
ঙ) উৎপাদনম কৃষিজ শিল্প ইউনিটগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম সুসংহতকরণ/ প্রসারিত/বৃদ্ধিকরণ
চ) কৃষিজ পন্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে আমদানী হ্রাসকরণ এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয়করণ।

০২) কৃষি খামার ঋণ কর্মসূচীর আওতায় খাতসমূহঃ

ক) ডেইরী ফার্ম;

খ) গবাদি পশু মোটাতাজাকরণ

গ) পোলিট্র ফার্ম লেয়ার ও ব্রয়লার)

ঘ) পোল্ট্রি হ্যাচারী

ঙ) মৎস্য খামার;

চ) মৎস্য হ্যাচারী;

ছ) চিংড়ী হ্যাচারী

জ) আধানিবিড় চিংড়ী চাষ প্রকল্প;

ঝ) ছাগলের/ভেঁড়ার খামার;

ঞ) হাঁসের খামার ইত্যাদি|

০৩) ঋণসীমাঃ

প্রকল্পের আকার, আয়তন, প্রকৃতি এবং মোট স্থায়ী ও চলতি ব্যয়ের উপর ভিত্তি করে ঋণসীমা নির্ধারিত হবে|

০৪)ঋণের মেয়াদঃ

স্থায়ী মূলধন ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ৭(সাত) বৎসর এবং চলতি মূলধন ঋণের মেয়াদ ১(এক) বৎসর|

০৫) ইকুইটি

ক)প্রকল্পের গুনাগুন বিবেচনায় স্থায়ী মূলধন ব্যয়খাতে ইকুইটি ও ঋণের অনুপাত ন্যূনতম ৫০:৫০ হতে হবে।
খ)চলতি মূলধন ঋণের ক্ষেত্রে ইকুইটি ও ঋণের অনুপাত হবে ন্যূনতম ৩০:৭০।

০৬) পরিশোধ পদ্ধতিঃ

স্থায়ী মূলধন ঋণের ক্ষেত্রে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে কিস্তি পরিশোধযোগ্য হবে। গ্রেস পিরিয়ড শেষ হবার পর নির্ধারিত পরিশোধসূচী অনুযায়ী কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। প্রকল্পের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে সর্বোচ্চ ১২(বার) মাস পর্যন্ত গ্রেস পিরিয়ড নির্ধারিত হয়|

০৬) সুদের হারঃ

বার্ষিক ১২% সরল সুদে|

কৃষি ঋণ গ্রহণে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের প্রতিঃ

উল্লেখিত কর্মসূচীর আওতায় কৃষি ঋণ গ্রহণে আগ্রহী কৃষক/উদ্যোক্তাদের নিকটস্থ সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর শাখায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
শাখা থেকে কোন প্রকার সহযোগিতা না পাওয়া গেলে কিংবা কোন প্রকার হয়রানি করা হলেরিজিওনাল অফিস/প্রিন্সিপাল অফিস/জেনারেল ম্যানেজার’সঅফিস/ অথবা ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার পল্লী ঋণ বিভাগ, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য কৃষক/উদ্যোক্তাদেরকে অনুরোধ করা হলো।